Skip to content

মিসাইল একটি অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অস্ত্র যা সাধারাণত একটি লক্ষ্যবস্তুর শত্রুতাপূর্ণ আক্রমণ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত একটি রকেট বা বিমানপথে চলাচলকারী ক্ষেপণাস্ত্র যা সুনির্দিষ্টভাবে লক্ষ্যবস্তুর দিকে পরিচালিত হয়।

মিসাইলের প্রধান উপাদানগুলো হলো:

1. উৎপত্তি: মিসাইল সাধারণত তিনটি প্রধান অংশ নিয়ে গঠিত: অগ্নি চালক (Propulsion System), নির্দিষ্টকরণ ব্যবস্থা (Guidance System), এবং সারা (Warhead)।
অগ্নি চালক: এটি মিসাইলের চলাচল নিশ্চিত করে। এটি রকেট ইঞ্জিন বা জেট ইঞ্জিন ব্যবহার করে।
নির্দিষ্টকরণ ব্যবস্থা: এটি মিসাইলটিকে লক্ষ্যবস্তুর দিকে সঠিকভাবে পরিচালিত করতে সাহায্য করে। এতে বিভিন্ন প্রযুক্তি যেমন জিপিএস, ইনারশিয়াল গাইডেন্স বা রাডার ব্যবহার করা হয়।
সারা: এটি মিসাইলের যুদ্ধক্ষেত্রের অংশ, যেটিতে বিস্ফোরক বা অন্যান্য বিধ্বংসী উপাদান থাকে।

2. প্রকারভেদ: মিসাইল বিভিন্ন প্রকারের হয়ে থাকে, যেমন:
শত্রুচালক মিসাইল: এটি স্থল থেকে আকাশে বা আকাশে থেকে স্থলে আক্রমণের জন্য ডিজাইন করা হয়।
বালিস্টিক মিসাইল: এটি একটি নির্দিষ্ট পথে উচ্চ গতিতে উড়ে যায় এবং সাধারণত দীর্ঘ দূরত্বের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ক্রুজ মিসাইল: এর গতিবিধি সাধারণত নিম্ন স্তরের বিমান চলাচলের মতো হয় এবং এটি নির্দিষ্ট করে টার্গেটের দিকে ধীরে ধীরে চলে।

3. ব্যবহার: মিসাইল সামরিক বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়, যেমন আক্রমণ, প্রতিরক্ষা, বা অপারেশনাল কৌশল বাস্তবায়নের জন্য।

4. প্রযুক্তি: আধুনিক মিসাইল প্রযুক্তি অনেক উন্নত হয়েছে এবং তারা সাধারণত আধুনিক সেনাবাহিনীতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মিসাইলের ব্যবহার ও প্রযুক্তি সম্পর্কে আরও গভীরভাবে জানতে চাইলে প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা বা সামরিক ঐতিহাসিক সংস্থার নথিপত্র দেখতে পারেন।

FacebookX

কাজ কামে বিরতিতে পড়তে ও লেখা লেখি করতে ভালোবাসি

Comments (0)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back To Top