পোয়া মাছের ইংরেজি নাম হলো “Jewfish” বা “Croaker”। এই নামকরণ মাছটির বিশেষ বৈশিষ্ট্যের কারণে করা হয়েছে। পোয়া মাছ পানির নিচে থেকে এক ধরনের শব্দ সৃষ্টি করতে পারে, যা “Croaker” নামে পরিচিত।
এছাড়াও, কিছু কিছু প্রজাতির পোয়া মাছের আলাদা ইংরেজি নামও রয়েছে। যেমন:
- কইতর পোয়া: কোইটর ক্রোকার (Coitor croaker)
- কালো পোপা বা কালো পোয়া: ব্ল্যাকস্পটেড ক্রোকার (Blackspotted croaker)
- লাল পোয়া: ইয়োলো ক্রোকার (Yellow croaker)
পোয়া মাছের প্রজাতি ও ইংরেজি নাম:
পোয়া মাছের বিভিন্ন প্রজাতি রয়েছে এবং প্রতিটি প্রজাতির আলাদা ইংরেজি নামও আছে। নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রজাতির নাম দেওয়া হলো:
- কইতর পোয়া
- ইংরেজি নাম: Coitor Croaker
- বৈজ্ঞানিক নাম: Johnius coitor
- কালো পোয়া বা কালো পোপা
- ইংরেজি নাম: Blackspotted Croaker
- বৈজ্ঞানিক নাম: Protonibea diacanthus
- লাল পোয়া
- ইংরেজি নাম: Yellow Croaker
- বৈজ্ঞানিক নাম: Larimichthys polyactis
- সিলভার পোয়া:
- ইংরেজি নাম: Silver Croaker
- বিগটুথ পোয়া:
- ইংরেজি নাম: Bigtooth Croaker
পোয়া মাছের বৈশিষ্ট্য:
পোয়া মাছ বাংলাদেশে নদী এবং সমুদ্র উভয় স্থানেই পাওয়া যায়। এটি স্বাদু ও লবণাক্ত উভয় ধরণের পানিতে টিকে থাকতে পারে। পোয়া মাছের মাংস বেশ সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর। এজন্য এটি বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে অনেক জনপ্রিয়।
উপসংহার:
পোয়া মাছের ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির রয়েছে আলাদা বৈশিষ্ট্য এবং ইংরেজি নাম। মৎস্যজীবী এবং সাধারণ ক্রেতারা পোয়া মাছের বিভিন্ন প্রজাতি চিহ্নিত করতে এ নামগুলো জানলে উপকৃত হতে পারেন। 🐟