Skip to content

ইউরোপীয়দের মধ্যে পর্তুগিজরাই প্রথম বাংলায় আসে। এ অঞ্চলে পর্তুগিজদেরই ফিরিঙ্গি বলা হয়। ফিরিঙ্গি শব্দের উদ্ভব পর্তুগিজ শব্দ ফ্রান্সেস (Frances) থেকে, যা দিয়ে যেকোনো ইউরোপীয় জাতি বুঝানো হত। ইংরেজিতে ফিরিঙ্গি শব্দের চারটি বানান দেখা যায়- Feringi, Firingi, Feringee, Feringhee।

বাংলা ভাষায় ব্যবহার-

“ফিরিঙ্গি”, “ফিরঙ্গ”, “ফেরঙ্গ” বা “ফিরিঙ্গী” রূপে ইউরোপীয় জাতি অথবা ইন্দো-ইউরোপীয় বর্ণ সংকর জাতিকে বোঝাতে বাংলা ভাষায় এই শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কখনো কখনো শব্দটি “ফরাসি জাতি”কে নির্দেশ করে। “ফিরঙ্গি” বা “ফিরঙ্গিন” শব্দটি বিদেশি পুরুষ অর্থ পরিগ্রহ করে। এছাড়াও সিফিলিস  নামক যৌন রোগকে অনেক সময় “ফিরিঙ্গি রোগ” নামে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।

চাঁটগাঁইয়া ভাষায় ব্যবহার-

চাঁটগাঁইয়া ভাষায় শব্দটি এক সময় পর্তুগিজদের ইঙ্গিত করতে ব্যবহার করা হতো। পর্তুগিজরা ছিল বিদেশি। স্থানীয় চাঁটগাঁইয়ারা পর্তুগিজ শাসন আমলে এই পর্তুগিজদের “ফিরিঙ্গি” বলে ডাকতো।

বর্তমানে শব্দটি শুধুমাত্র বিদেশি অর্থে ব্যবহার করা হয়।

FacebookX

আমি নাজরিন আক্তার, সাধারণ ও অজানা বিষয়ে জানার অগ্রহী ! এখানে আমি এই গুলা নিয়ে নিয়মিত লেখা লেখি করতেছি ..

Comments (0)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back To Top