Skip to content

সম্প্রীতি শব্দের অর্থ হলো সৌহার্দ্য, মিলন বা মৈত্রীপূর্ণ সম্পর্ক। এটি সাধারণত ব্যক্তি, গোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ের মধ্যে একে অপরের প্রতি সমানভাবে শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং সহযোগিতামূলক মনোভাব বজায় রাখাকে নির্দেশ করে।

সম্প্রীতির গুরুত্ব:
  1. সামাজিক শান্তি: সম্প্রীতি বিভিন্ন সামাজিক উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করে এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পরিবেশ তৈরি করে।
  1. সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: এটি বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের মানুষকে একসাথে কাজ করতে এবং একে অপরকে সম্মান করতে উদ্বুদ্ধ করে।
  1. সম্প্রদায় উন্নয়ন: সম্প্রীতি সম্প্রদায়ের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধিতে অবদান রাখে, কারণ এটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা এবং সম্মিলিত কর্মকে উৎসাহিত করে।
  1. মনুষ্যত্ব ও মানবতা: এটি মানবতার মৌলিক গুণাবলী, যেমন উদারতা, সহানুভূতি এবং বিবেচনা, উদযাপন করে।
সম্প্রীতি বজায় রাখার উপায়:

আলোচনা ও সমঝোতা: মতপার্থক্যগুলোকে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা।
শিক্ষা এবং সচেতনতা: ভিন্ন ভিন্ন সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য সম্পর্কে জানা।
সহনশীলতা: অন্যদের ভিন্নমত এবং দৃষ্টিভঙ্গিকে সম্মান করা।
সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান: বিভিন্ন সম্প্রদায়ের একত্র আসার সুযোগ তৈরি করা।

সম্প্রীতি বজায় রাখার মাধ্যমে সামাজিক বন্ধন আরও দৃঢ় হয় এবং একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ সমাজ গঠনে সহায়ক হয়।

FacebookX

আমি নাজরিন আক্তার, সাধারণ ও অজানা বিষয়ে জানার অগ্রহী ! এখানে আমি এই গুলা নিয়ে নিয়মিত লেখা লেখি করতেছি ..

Comments (0)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back To Top