Skip to content

এখানে লালসালু উপন্যাসের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর দেওয়া হল:

লালসালু উপন্যাসের লেখক কে?

  • সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ।

লালসালু উপন্যাসের প্রকাশকাল কখন?

  • ১৯৪৮ সালে।

লালসালু উপন্যাসের পটভূমি কোথায়?

  • বাংলাদেশের একটি গ্রামীণ এলাকায়।

লালসালু উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র কে?

  • মজিদ।

মজিদ কি ধরনের চরিত্র?

  • মজিদ একজন ধর্মগুরু। তিনি একজন স্বার্থপর ও প্রতারক ব্যক্তি।

মজিদ গ্রামবাসীদেরকে কীভাবে প্রভাবিত করেন?

  • মজিদ গ্রামবাসীদেরকে ধর্মের নামে ভয় দেখান। তিনি তাদেরকে বোঝান যে তিনি একজন পীর এবং তিনি তাদেরকে অসুখ-বিসুখ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।

গ্রামবাসীরা মজিদের প্রভাবে কীভাবে পড়ে?

  • গ্রামবাসীরা মজিদের প্রভাবে অন্ধ হয়ে পড়ে। তারা মজিদের কথায় বিশ্বাস করে এবং তার জন্য তাদের সম্পদ ও শ্রম দান করে।

লালসালু উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু কী?

  • লালসালু উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু হল ধর্মের অপব্যবহার। উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে ধর্মকে মানুষের স্বার্থে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং এটি মানুষকে অন্ধ করে দিতে পারে।

লালসালু উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়বস্তু কী?

  • লালসালু উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়বস্তু হল কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও প্রতারণা। উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও প্রতারণা মানুষের জীবনকে ধ্বংস করতে পারে।

লালসালু উপন্যাসের ভাষারীতি কী?

  • লালসালু উপন্যাসের ভাষারীতিটি খুবই শক্তিশালী ও অসাধারণ। উপন্যাসে বাংলা ভাষার বিভিন্ন শৈলী ও উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে। উপন্যাসের ভাষারীতিটি উপন্যাসের গল্পকে আরও আকর্ষণীয় ও মনোগ্রাহী করে তুলেছে।

লালসালু উপন্যাসের সামাজিক প্রেক্ষাপট কী?

  • লালসালু উপন্যাসের সামাজিক প্রেক্ষাপট হল ১৯৪০-৫০ দশকের বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজ। এই সময়কালে বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজটি ছিল খুবই অন্ধবিশ্বাসী ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন।
  • মানুষ ধর্মকে খুবই গুরুত্ব দিত এবং তারা ধর্মের নামে প্রতারিত হত। লালসালু উপন্যাসে এই সমস্ত বিষয়টিকে খুবই সফলভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

লালসালু উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র মজিদের বৈশিষ্ট্য কী?

  • মজিদ একজন ধর্মগুরু। তিনি একজন স্বার্থপর ও প্রতারক ব্যক্তি। তিনি খুবই চালাক ও ধূর্ত। তিনি খুবই সুন্দর কথা বলেন। তিনি খুবই প্রভাবশালী ব্যক্তি। তিনি গ্রামবাসীদেরকে ধর্মের নামে ভয় দেখান। তিনি তাদেরকে বোঝান যে তিনি একজন পীর এবং তিনি তাদেরকে অসুখ-বিসুখ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।

লালসালু উপন্যাসের গ্রামবাসীরা মজিদের প্রভাবে কীভাবে পড়ে?

  • গ্রামবাসীরা মজিদের প্রভাবে অন্ধ হয়ে পড়ে। তারা মজিদের কথায় বিশ্বাস করে এবং তার জন্য তাদের সম্পদ ও শ্রম দান করে। তারা মজিদের কাছে তাদের অসুখ-বিসুখের চিকিৎসা করায়। তারা মজিদের কাছে তাদের বিপদ-আপদ থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য প্রার্থনা করে।

লালসালু উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু কী?

  • লালসালু উপন্যাসের মূল বিষয়বস্তু হল ধর্মের অপব্যবহার। উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে ধর্মকে মানুষের স্বার্থে ব্যবহার করা যেতে পারে এবং এটি মানুষকে অন্ধ করে দিতে পারে। উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে ধর্মকে মানুষের অন্ধবিশ্বাস ও কুসংস্কারের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

লালসালু উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়বস্তু কী?

  • লালসালু উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়বস্তু হল কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও প্রতারণা। উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও প্রতারণা মানুষের জীবনকে ধ্বংস করতে পারে। উপন্যাসে দেখানো হয়েছে যে কুসংস্কার, অন্ধবিশ্বাস ও প্রতারণা মানুষকে তাদের স্বাধীনতা ও সুখ থেকে বঞ্চিত করতে পারে।

লালসালু উপন্যাসের ভাষারীতি কী?

  • লালসালু উপন্যাসের ভাষারীতিটি খুবই শক্তিশালী ও অসাধারণ। উপন্যাসে বাংলা ভাষার বিভিন্ন শৈলী ও উপকরণ ব্যবহার করা হয়েছে।
  • উপন্যাসের ভাষারীতিটি উপন্যাসের গল্পকে আরও আকর্ষণীয় ও মনোগ্রাহী করে তুলেছে।

লালসালু উপন্যাসের সামাজিক প্রেক্ষাপট কী?

  • লালসালু উপন্যাসের সামাজিক প্রেক্ষাপট হল ১৯৪০-৫০ দশকের বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজ। এই সময়কালে বাংলাদেশের গ্রামীণ সমাজটি ছিল খুবই অন্ধবিশ্বাসী ও কুসংস্কারাচ্ছন্ন।
  • মানুষ ধর্মকে খুবই গুরুত্ব দিত এবং তারা ধর্মের নামে প্রতারিত হত। লালসালু উপন্যাসে এই সমস্ত বিষয়টিকে খুবই সফলভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
FacebookX

সময় পেলেই মানেকীতে সাম্প্রতিক ও সাধারণ বিষয়ে লেখা লিখি করি

Comments (0)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back To Top